শনি ঠাকুর বা গ্রহরাজ বাবা, যার কৃপা পেলে আর কোনো চিন্তা থাকে না। কিন্তু একবার রোষে পড়লে দুদর্শার শেষ নেই। তাই শনি দেবকে সন্তুষ্ট রাখা আমাদের উচিত। অনেকসময় দেখা যায় অনেক ব্যক্তি শনিবার করে থাকেন শনি দেবকে সন্তুষ্ট করতে। তবে গ্রহ চক্র নিরিখে শনি দেবের রোষের মুখে পড়তে পাড়েন। যা প্রতিকার করা অবশ্যই প্রয়োজন।
তা নাহলে চিন্তার শেষ নেই। তবে এসবের ক্ষেত্রে নীলকান্তমনি একেবারে রাজযোটক। নীলকান্তমনি সমস্ত সমস্যা নিমেষেই দূর করে দিতে পারে।জ্যোতিষশাস্ত্রে এর গুরুত্ব এতটাই বেশি যা এককথায় অক্ষরে অক্ষরে পালিত হওয়া সম্ভব। এমনকি যদি অক্ষরে অক্ষরে পালন করা যা সেক্ষেত্রে সমস্যাও নিরমায় হয়ে যাবে।এই রত্নের জেরে ফকির থেকেও রাজা হওয়া যায়।
গোলাপি রং বা নীল রংয়ের হয়ে থাকে। তাই একে ইন্দ্রনীলা বলা হয়।শনি গ্রহের প্রতিকার করতে চাইলে পাঁচরতি বা আট রতি পড়তে হবে। জীবনে অস্থিরতা, মানসিক শান্তি ও সাহস বৃদ্ধিতে সাহায্য করে, নানা ঝুট ঝামেলা, দীন দুর্দশা এবং শনি গ্রহের প্রতিকার করতে এই নীলার গুনাগুণ জুড়ি মেরা ভার।
অনেকেই আছেন যারা জীবনে চরম সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন তারা যদি এটি ধারন করতে পারেন সেক্ষেত্রে কোনো সমস্যা হওয়ার কথাই নয়। কেউ কেউ সাহসিকতার অভাবে একা একা থাকতে পারেননা সেক্ষেত্রে এই নীলা অনেক সাহস যোগাতে সাহায্য করে।